ব্যক্তিগত বৈদেশিক মুদ্রা একাউন্ট
- বাংলাদেশী কিন্তু বিদেশে কাজ করছে / বিদেশে বসবাসকারী (দ্বৈত নাগরিকত্ব সহ)
- বিদেশী নাগরিকরা বিদেশে বা বাংলাদেশে বসবাসকারী
- বিদেশী সংস্থাগুলো বিদেশে নিবন্ধিত এবং বাংলাদেশ বা বিদেশে কর্মরত
- বৈদেশিক মিশন এবং তাদের প্রবাসী কর্মীদের
- কুটনৈতিক ওয়্যারহাউস (ডিউটি ফ্রি দোকান) কাস্টমস কর্তৃপক্ষ দ্বারা লাইসেন্সকৃত
- স্থানীয় ও জয়েন্ট ভেনচার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান, যারা চুক্তির শর্তাবলী অনুযায়ী বিদেশী / আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা দ্বারা প্রকল্প কার্যকর করার জন্য নিয়োগকৃত।
- বৈদেশিক / আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বৈদেশিক মুদ্রায় বেতন প্রাপ্ত বাংলাদেশী নাগরিক
- বাংলাদেশে অবস্থিত শিপিং লাইন, বায়িং হাউস , মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান।
- অনুমোদিত মুদ্রা: মার্কিন ডলার, ব্রিটিশ পাউন্ড, ইউরো, জাপানি ইয়েন
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)
- পরিচয়দানকারী কর্তৃক সত্যায়িত হিসাবধারীর সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গীন ছবি।
- হিসাবধারী কর্তৃক সত্যায়িত নমিনি / অভিভাবকের (নমিনি নাবালক হওয়ার ক্ষেত্রে) সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের এক কপি রঙ্গীন ছবি
- বাংলাদেশী নাগরিকের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট / কর্মসংস্থান সার্টিফিকেট / আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য অনুমোদন পত্র
- ভিসা বিবরণী সঙ্গে পাসপোর্টের কপি
- পররাষ্ট্র দাতাদের / আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা এবং স্থানীয় / জয়েন্ট ভেনচারের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অনুমোদিত চুক্তির একটি প্রতিলিপি
- ডিপ্লোম্যাটিক ওয়্যার হাউসের জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড লাইসেন্সের কপি
কোন প্রাথমিক আমানত জমা দেয়া ছাড়াই যে কোন বাংলাদেশী নাগরিক কর্মসংস্থানের / অভিবাসন / আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে গমণেচ্ছু ব্যাক্তি এই একাউন্ট খুলতে পারেন । বিদেশে বসবাসরত যোগ্য বাংলাদেশী নাগরিকদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম আমানত ১,০০০ ইউএসডি বা ৫০০ জিবিপি বা সমমানের হতে হবে।
নন-রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (এন এফ সি ডি) একাউন্ট
- বিদেশে বসবাসকারী / কর্মরত বাংলাদেশী (দ্বৈত নাগরিকত্ব সহ)
- বাংলাদেশে বা বিদেশে বসবাসকারী বিদেশী নাগরিক
- বিদেশে নিবন্ধিত বিদেশী প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যতীত বাংলাদশে বা অন্য দেশে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং বাংলাদেশ ই পি জেডের শিল্প ইউনিটে স্থাপিত ১০০% ভাগ বিদেশী মালিকানাধীন (এ-টাইপ) শিল্প ইউনিট।
- পররাষ্ট্র মিশন এবং তাদের প্রবাসী কর্মীদের
- বাংলাদেশের নাগরিকগণ বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস / হাইকমিশনে কাজ করছে
- বাংলাদেশের নাগরিকগণ যারা সরকারী / আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং কর্পোরেট সংস্থার অধীনে বিদেশে কাজ করছে।
- বাংলাদেশী নাগরিকগণ যারা আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থা যেমন IMF, IBRD, IDB, ADB, WHO ইত্যাদির মত প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে।
- বাংলাদেশী রেসিডেন্ট যারা বিদেশী / আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রায় বেতন গ্রহণ করে (যেমন,ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলোজী (আইইউটি)।
- যোগ্য মুদ্রা: মার্কিন ডলার, জি বি পি , ইউরো, জাপানি ইয়েন
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)
- পরিচয়দানকারী কর্তৃক সত্যায়িত হিসাবধারীর সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গীন ছবি।
- হিসাবধারী কর্তৃক সত্যায়িত নমিনি / অভিভাবকের (নমিনি নাবালক হওয়ার ক্ষেত্রে) সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের এক কপি রঙ্গীন ছবি
- “নমুনা স্বাক্ষর কার্ডে” নমুনা স্বাক্ষর
- বাংলাদেশী নাগরিকের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট / কর্মসংস্থান সার্টিফিকেট / আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য অনুমোদন
- ভিসা বিবরণী সঙ্গে পাসপোর্টের কপি
যোগ্য বাংলাদেশী নাগরিকের ক্ষেত্রে, ন্যূনতম আমানত ইউএসডি ১,০০০ বা জিবিপি ৫০০ বা সমমানের হতে হবে। বিদেশী নাগরিকদের বা কোম্পানীর ক্ষেত্রে ন্যূনতম আমানত ২৫,০০০ ডলার বা সমমানের অন্যান্য মুদ্রা হওয়া উচিত।
রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (আর এফ সি ডি ) একাউন্ট
বাংলাদেশে বসবাসকারী যেকোনো ব্যক্তি বিদেশ থেকে ঘুরে আসার পর সঙ্গে করে নিয়ে আসা বিদেশী মুদ্রা দিয়ে আর এফ সি ডি একাউন্ট খুলতে পারেন। যোগ্য মুদ্রা: মার্কিন ডলার, জি বি পি, ইউরো, জাপানি ইয়েন।
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)
- একাউন্ট হোল্ডারের সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি রঙ্গীন ছবি।
- নমিনি / অভিভাবকের (নমিনি নাবালক হওয়ার ক্ষেত্রে) সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি হিসাবধারী দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
- পাসপোর্টের ফটোকপি, প্রস্থান এবং আগমনের পৃষ্ঠা সহ।
- একাউন্ট হোল্ডার নিম্নলিখিত বিষয়ে, লিখিত ঘোষণা দিবে
- বিদেশ থেকে ফিরে আসার তারিখ।
- বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসার পরিমাণ।
- লব্ধ বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশ থেকে পণ্য বা সেবা রপ্তানীর বিপরীতে একটি প্রাপ্তি নয়।
- লব্ধ বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক চুক্তি থেকে উদ্ভূত কারণে কমিশন নয়।
- বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সীমার অতিরিক্ত বৈদেশিক মুদ্রার জন্য FMJ ফর্ম পূরণপূর্বক দেশে আগমনের ৩০ দিনের মধ্যে জমা দিতে হবে।
এই একাউন্টে জমাকৃত বৈদেশিক মুদ্রা টাকায় পরিবর্তনযোগ্য। বাংলাদেশে আর এফ সি ডি একাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন শুধুমাত্র টাকায় প্রদেয় হবে
পরিবর্তনযোগ্য টাকা একাউন্ট
- বৈদেশিক নাগরিক,সংস্থা, কূটনৈতিক মিশন, জাতিসংঘের সংস্থা, অলাভজনক আন্তর্জাতিক সংস্থা।
- বিদেশি ঠিকাদার ও সরকারী বা আধা সরকারী সংস্থার অধীনে নির্দিষ্ট প্রকল্পের জন্য নিযুক্ত পরামর্শক।
- উপরে উল্লেখিত মিশন / সংস্থার বাংলাদেশে বসবাসকারী প্রবাসী কর্মীরা।
- বাংলাদেশে সক্রিয় বিদেশী বিমান এবং জাহাজ কোম্পানী ।
অপরিবর্তনযোগ্য টাকা একাউন্ট
- বিদেশী নাগরিক, বিদেশী সংস্থা, জাতিসংঘ সংস্থা।
- কূটনৈতিক মিশন।
- অলাভজনক আন্তর্জাতিক সংস্থা।
- বিদেশী ঠিকাদার ও সরকারী বা আধা সরকারী সংস্থার অধীনে নির্দিষ্ট প্রকল্পের জন্য নিযুক্ত পরামর্শক।
- উপরে উল্লেখিত মিশন / প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশে বসবাসকারী প্রবাসী কর্মীরা।
- বাংলাদেশে সক্রিয় বিদেশী বিমান এবং জাহাজ কোম্পানী ।
বি : দ্র :
- অপরিবর্তনীয় টাকা একাউন্ট স্থানীয় ব্যয়ভার নির্বাহের জন্য শুধুমাত্র টাকায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
- এই একাউন্ট থেকে যে কোন পরিমাণ ফরেন কারেন্সীতে (এফ সি) রূপান্তর করার জন্য অনুমতি দেওয়া হয় না।
- এই একাউন্ট থেকে যে কোন পরিমান অর্থ কোন পরিবর্তনযোগ্য একাউন্টে স্থানান্তর যোগ্য নয় ।
নন-রেসিডেন্ট ইনভেস্টরস টাকা একাউন্ট (এন আই টি এ)
নিম্নে উল্লেখিত সকল ব্যক্তি / সংশ্লিষ্ট ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশী শেয়ার ও সিকিউরিটিজ ইত্যাদি কিনতে একটি অনাবাসী বিনিয়োগকারী টাকা একাউন্ট (এন আর টি এ) খুলতে পারে।
- বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিক(দ্বৈত নাগরিকত্ব সহ)।
- বিদেশে বা বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশী নাগরিক।
- বিদেশে অথবা বাংলাদেশে পরিচালনারত বিদেশে নিবন্ধিত সংস্থাগুলো।
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)
- পরিচয়দানকারী কর্তৃক সত্যায়িত হিসাবধারীর সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গীন ছবি।।
- বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশী নাগরিক এবং বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য নিয়োগপত্র / কাজের অনুমতি পত্র।
- বিদেশী সংস্থাগুলোর জন্য বিনিয়োগ বোর্ড (বিওআই) থেকে অনুমতি।
- পাসপোর্টের কপি সঙ্গে ভিসা বিবরণী।
- নিটা মনোনীত ব্যক্তি দ্বারা পরিচালিত হতে পারে।
- শেয়ার / সিকিউরিটিজ ইত্যাদি ক্রয় এবং বিক্রয় লেনদেনের জন্য, সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য / রেজিস্টার্ড ব্রোকারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে।
ননরেসিডেন্ট টাকা একাউন্ট (এন আর টি এ)
- বাংলাদেশের বাহিরে স্থাপনকারী কোম্পানী বা সংস্থাগুলো।
- কর্মসংস্থান, গবেষণা, ব্যবসা সফর, ভ্রমন ইত্যাদি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের বাহিরে বসবাসকারী বাংলাদেশীরা।
রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (আর এফ সি ডি ) একাউন্ট
- অনাবাসিক টাকা একাউন্ট খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন প্রয়োজন হইবে
- অনুমোদিত ডিলার শাখায় নিন্মলিখিত তথ্যাদিসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন এর জন্য প্রেরণ করবে
- আবেদনকারীর পূর্ণ বিবরণী সহ আবেদন পত্র।
- কেন একাউন্ট প্রয়োজন তার কারণ দর্শানো।
- যে পদ্ধতিতে তহবিল রক্ষাণাবেক্ষন হবে।
- কর্তব্যরত বা ছুটিতে বাংলাদেশের বাহিরে বসবাসকারী হিসাবধারী তাদের পক্ষ থেকে কোনো পেমেন্ট করতে বাংলাদেশে বসবাসকারী কোন ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারবে না।
- অনিবাসী ব্যক্তিদের বাংলাদেশে সাময়ীক সফরের সময়ে তাদের একাউন্ট “রেসিডেন্ট টাকা একাউন্ট” হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং দেশের বাহিরে যাবার পর একাউন্ট আবার “নন রেসিডেন্ট টাকা একাউন্ট” হিসাবে বিবেচনা করা হবে।
- অনিবাসী ব্যক্তি কর্তৃক পরিচালিত যৌথ একাউন্ট নন-রেসিডেন্ট একাউন্ট হিসাবে গণ্য হইবে।
বিদেশী নাগরিকদের টাকা একাউন্ট
- বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশী নাগরিক।
- কোম্পানী বা সংস্থাগুলো (ব্যাংক ব্যতীত) যার প্রধান কার্যালয় বা নিয়ন্ত্রণকারী অফিস বাংলাদেশের বাহিরে কিন্তু বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
- এই একাউন্ট খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন প্রয়োজন হয় না।
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)
- পরিচয়দানকারী কর্তৃক সত্যায়িত হিসাবধারীর সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গীন ছবি।।
- সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন।
- কোম্পানী বা সংস্থাগুলোর জন্য সাংবিধানিক দলিল।
- পাসপোর্ট এর কপি, বৈধ ভিসা, ব্যক্তির জন্য ওয়ার্ক পারমিট।
- ফর্ম QA -22 (বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ছকে ) অনুলিপিসহ কপি ।
অস্থায়ী নন রেসিডেন্ট টাকা একাউন্ট
বাংলাদেশে বিনিয়োগের লক্ষ্যে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের প্রস্তাবিত কোম্পানী / প্রতিষ্ঠান।
- যথাযথভাবে পূরণকৃত একাউন্ট খোলা্র ফর্ম (ব্যাংক কর্মকতার সম্মুখে আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা)।
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- – ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে
- নতুন কোম্পানী গঠনের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত নামের (আর জে এস সি) থেকে অনুমতি ছাড়পত্র
- প্রস্তাবিত বিদেশী বিনিয়গকারীদের / শেয়ারহোল্ডারদের / অংশীদারদের / উদ্যোক্তাদের ব্যক্তিগত তথ্য।
- প্রস্তাবিত বিনিয়গকারীদের / শেয়ারহোল্ডারদের / সহযোগীদের কাছ থেকে একাউন্ট খোলার এবং একাউন্ট পরিচালনার নির্দেশনা /চুক্তি / সমঝোতা অনুযায়ী এই একাউন্ট খোলা হবে।
- বিনিয়োগকারীদের ছবি সঙ্গে বৈধ পাসপোর্টের কপি।
- – কর্পোরেট বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে
- নতুন কোম্পানী গঠনের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত নামের (আর জে এস সি) থেকে অনুমতি ছাড়পত্র।
- কোম্পানীর সকল পরিচালকের ব্যক্তিগত তথ্য।
- বিনিয়োগ বোর্ডের নিবন্ধন, যদি থাকে।
- কোম্পানীর স্মারকলিপি ও সঙ্ঘবিধিসমূহের প্রতিলিপি / কপি ।
- বিদেশী কোম্পানী ক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নিবন্ধন।
- বিদেশী কোম্পানীর ট্রেড লাইসেন্স, যদি থাকে।
- বিদেশী কোম্পানীর টিন নাম্বার , যদি থাকে।
- বিদেশী কোম্পানীর আর্থিক বিবরণী (অন্তত গত ৩ বছরের )।
- বিদেশি কোম্পানীর পরিচালনা পর্ষদ থেকে একাউন্ট খোলার এবং একাউন্ট পরিচালনার সংক্রান্ত নির্দেশাবলী সম্বলিত কার্যবিবরণী ।
- সকল পরিচালক / একাউন্ট পরিচালনায় জড়িত সকলের ছবিসহ বৈধ পাসপোর্টের কপি।
সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমোদন / অনুমতি প্রাপ্তির লক্ষ্যে প্রাথমিক স্থানীয় ব্যয় নির্বাহ করা / মিটানো।
- অস্থায়ী এন আর টি এ একাউন্টে শুধুমাত্র বিদেশ থেকে প্রাপ্ত রেমিটেন্স জমা গ্রহণ করতে পারে।
- ব্যবসা নিবন্ধনের / প্রবর্তনের পর, কোম্পানীর নামে একটি নতুন একাউন্ট স্বাভাবিক পদ্ধতি অনুসরণ করে খোলা যেতে পারে।
- পূর্বে খোলা একাউন্ট অবিলম্বে বন্ধ করে উহাতে থেকে যাওয়া স্থিতি নতুন একাউন্টে স্থানান্তরিত হবে ।
যদি কোন কারণে, প্রস্তাবিত বিনিয়োগ / প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা সম্ভব না হয়, তাহলে একাউন্ট এর ব্যালান্স প্রয়োজনীয় খরচ মিটিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন ছাড়াও ফেরৎ নেয়ার জন্য অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।